
৯৯ বাংলা নিউজ ডেস্ক, দুর্গাপুর : দুর্গাপুর রেল স্টেশন হল দুর্গাপুর মহানগরীর প্রধান রেল স্টেশন। এটি বর্ধমান – আসানসোল রেলপথে অবস্থিত। এবার দুর্গাপুরের এই রেলের জমিতে পাট্টা দেওয়ার অভিযোগে কাঠগড়াতে স্থানীয় কিছু তৃণমূল কর্মী। শনিবার রেল উচ্ছেদের নোটিস দিলে উত্তেজিত বাসিন্দারা চলে আসেন তৃণমূলের ২৯নং ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলারের পার্টি অফিসে। ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করে উত্তেজিত স্থানীয়রা।
আসানসোল-দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদের তরফে এ নিয়ে অভিযোগ জানানো হয়েছে পুলিশের কাছে। দুর্নীতির অভিযোগ মেনে নিয়েছেন স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বও। আসানসোল পুরভোটের আগে সেই নিয়ে সরব হয়েছেন বিরোধীরা। রেলের জমি অথচ সেই জমিতে পাট্টা দেওয়ার নামে টাকা নেওয়ার অভিযোগ স্থানীয় কিছু তৃণমূল কর্মীদের বিরুদ্ধে, এবার সেই জমি পুনুরুদ্ধারে রেল আসলে ক্ষোভে ফেটে পড়লো উত্তেজিত স্থানীয়রা। দুর্গাপুরের ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের ঘুসিকডাঙা এলাকার এই ঘটনায় এবার সগরভাঙা কলোনির তৃণমূল পার্টি অফিসের সামনে চলে আসে উত্তেজিত বাসিন্দারা। এদের দাবি ছিল পূনর্বাসন দেওয়া হোক তাদেরকে।
রীতিমতো স্থানীয় প্রাক্তন তৃণমূল কাউন্সিলার সুনীল চ্যাটার্জীকে ঘিরে ধরে ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয়রা।দাবি ছিল যদি জমি রেলের হয় তাহলে কেন সেই জমিতে ঢাকঢোল পিটিয়ে টাকার বিনিময়ে পাট্টা দেওয়ার নামে মিথ্যে কথা বলা হলো। প্রশ্ন তোলেন কেন টাকা নেওয়া হলো?। প্রাক্তন কাউন্সিলার তথা চার নম্বর চেয়ারম্যান সুনীল চ্যাটার্জী, রেল উচ্ছেদে এলে প্রতিরোধ করা হবে পাল্টা হুশিয়ারী দিয়েছে এই তৃণমূল নেতা